শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য অনেকগুলো গুরুত্বপূর্ণ উপায় রয়েছে। তার মধ্যে সঠিক খাদ্য গ্রহণ, নিয়মিত ঘুম, নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত পানি পান করলে শারীরিকভাবে সুস্থ থাকা সম্ভব। শরীর সুস্থ রাখতে চাইলে আমাদের কিছু দৈনন্দিন রুটিন ফলো করতে হবে।
আজকের এই আর্টিকেলটিতে শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার কিছু কার্যকরী উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। আমাদের দৈনন্দিন জীবনের সুস্থ ভাবে চলার নামই হলো সঠিক শারীরিক সুস্থতা, তাই এসব আমাদের মেনে চলা উচিত।
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে কয়েকটি ভালো কার্যকরী উপায় রয়েছে, যেটি অনুসরণ
করলে আমাদের মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। নিম্নে মানসিক স্বাস্থ্য
ভালো রাখার উপায় দেওয়া হলোঃ
- স্বাস্থ্যকর ডায়েট প্ল্যানঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার সবচেয়ে উৎকৃষ্ট উপায় হলো সঠিক ডায়েট মেনে চলা। সে জন্য সঠিক খাবার খেতে হবে, সঠিক খাবার খেলে শরীরে শক্তি দেয় এবং বিভিন্ন অঙ্গের স্বাস্থ্যের উন্নত করতে সাহায্য করে। আমরা চাইলে মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য সবুজ শাকসবজি, ফলমূল, ওমেগা থ্রি এবং বিভিন্ন ভিটামিন জাতীয় খাবার খেতে পারি।
- নিয়মিত শারীরিক ব্যায়ামঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে চাইলে শারীরিক ব্যায়াম করা অত্যন্ত জরুরি। মানসিক স্বাস্থ্য উন্নত করার জন্য প্রতিদিন এটলিস্ট ৩০ মিনিট ব্যায়াম করা প্রয়োজন এতে করে শরীর মন ভালো থাকে। শারীরিক ব্যায়ামের মধ্যে উৎকৃষ্ট ব্যায়াম হলো হাঁটা বা দৌড়ানো।
- নিয়মিত ঘুমানঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ উপায় হল সঠিক নিয়মে ঘুমানো। আমরা যদি সঠিক নিয়মে প্রতিদিন ৭ থেকে ৮ ঘন্টা ঘুমায় তাহলে আমাদের শরীর মন সব সঠিকভাবে চলবে। মানসিকভাবে ভালো থাকার জন্য নিয়মিত ঘুমানো টা দরকার।
- স্ক্রিন টাইম কমাতে হবেঃ বর্তমান যুগে আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়ার উপর আসক্ত হয়ে গেছি, যেটি আমাদের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য ল্যাপটপ, মোবাইল, ট্যাব ইত্যাদি কম ব্যবহার করতে হবে। প্রয়োজনের তুলনায় বেশি ব্যবহার করলে আপনার বড় রকমের ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই ডিভাইসে স্ক্রিন টাইম কমাতে হবে।
- নিয়মিত মেডিটেশন করুনঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য প্রতিদিন ১০ থেকে ১৫ মিনিট ধ্যান মানসিক শান্তি ও একাগ্রতা বাড়ায়। এটি দুশ্চিন্তা ও হতাশা কমাতে অনেকটাই সাহায্য করে, তাই নিয়মিত মেডিটেশন করা আমাদের জরুরী।
- পরিবারের সাথে সময় কাটানঃ মানুষের স্বাস্থ্য ভালো রাখার আরেকটি মন্ত্র হলো তার নিজের পরিবার। যখন একজন মানুষ মানসিকভাবে খুব চাপের মধ্যে থাকে তখন যদি সে তার নিজের পরিবারের সাথে কিছুটা সময় ব্যয় করে তাহলে দেখবেন তার মানসিকভাবে সে অনেকটাই স্বস্তি পাচ্ছে, তাই নিয়মিত পরিবারের সাথে সময় কাটানোর চেষ্টা করুন।
- নিজেকে বিভিন্ন কাজে ব্যস্ত রাখুনঃ মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার আরেকটু উপায় হলো নিজেকে বিভিন্ন ভালো কাজে ব্যস্ত রাখা যেমন বই পড়া, ছবি আঁকা, গান শোনা, গাছ লাগানো ইত্যাদি করার মাধ্যমে মানসিকভাবে সুস্থ থাকা যায় এবং মনও ভালো থাকে।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার খাবার
স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য পুষ্টিকর ও সুষম খাদ্য গ্রহণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
প্রতিদিনের খাবারে এমন কিছু উপাদান থাকা উচিত যা শরীরের প্রয়োজনীয় খনিজ,
ভিটামিন, প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও চর্বি সরবরাহ করে। স্বাস্থ্যকর খাবারের মধ্যে
ফল, শাক-সবজি, ডিম, দুধ, মাছ, মাংস এবং শস্যজাতীয় খাবার গুরুত্বপূর্ণ।
এগুলো খাবার খেলে শরীরে শক্তি যোগায়, প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং দেহের সঠিক
বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। অতিরিক্ত তেল, চিনি ও লবণযুক্ত খাবার এড়িয়ে চলা উচিত
কারণ এগুলোতে উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও স্থুলতার মত রোগ হওয়ার
সম্ভাবনা থাকে। পাশাপাশি প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করতে হবে এবং সঠিক সময়ে
সঠিক নিয়ম মেনে খাবার খেতে হবে তাহলে শরীর সুস্থ রাখা যাবে।
শরীর স্বাস্থ্য ভালো করার উপায়
শরীরের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে হলে নিয়মিত সঠিক জীবন যাপন করা অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ।প্রতিদিন সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, পর্যাপ্ত পানি পান করা
এবং দিনে কমপক্ষে ৩০ মিনিট শরীর চর্চা করা স্বাস্থ্য রক্ষায় গুরুত্বপূর্ণ
ভূমিকা পালন করে। মানসিক প্রশান্তি ও ব্যক্তিগত পরিচ্ছন্নতা শরীরকে সুস্থ রোগ
মুক্ত রাখে। নিজের শরীর সুস্থ রাখতে নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষা করান।
এছাড়াও শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখতে মানসিক দুশ্চিন্তা থেকে দূরে থাকুন এজন্য
মদ্যপান ও ধূমপান থেকে বিরত থাকুন। অস্বাস্থ্যকর খাদ্য অভ্যাস এড়িয়ে
চলুন, আমরা যদি নিয়মিত এসব নিয়মকানুন মেনে সঠিক অভ্যাসগুলো করে তুলি
তাহলে আমাদের শরীর সবল কর্ম থাকবে। যা জীবনে সুখ ও সাফল্য অর্জনে সহায়তা করবে।
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকার উপায়
শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে প্রতিদিন সুষম খাবার খাওয়া জরুরী। নিয়মিত
ব্যায়াম করলে শরীরের শক্তি ও সহনশীলতা বাড়ে। এছাড়াও শারীরিকভাবে সুস্থ
থাকতে চাইলে নিয়মিত ব্যায়াম করতে হবে এমনি তো ব্যায়াম ও পর্যাপ্ত ঘুম
শরীরকে নতুনভাবে জাগরিত করে। পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা ঈমানের অঙ্গ আপনারা
সবাই জানেন, তাই শারীরিকভাবে সুস্থ থাকতে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন থাকাটা জরুরী যা
বিভিন্ন রোগবালাই থেকে রক্ষা করবে আমাদের। নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করলে
শরীরের সমস্যা আগেভাগে ধরতে সাহায্য করবে এবং সঠিক চিকিৎসা নিতে পারবেন।
আরো পড়ুনঃ
শরীরে কালশিটে দাগ কেন হয়
মানসিক প্রশান্তির জন্য প্রতিদিন কিছু সময় নিজের জন্য রাখা উচিত। কখনো কখনো
ধ্যান, বই পড়ে বা ভালো কাজ করে মন ভালো রাখা যায়। আপনি যদি মানসিকভাবে
দুশ্চিন্তাগ্রস্ত থাকেন তাহলে আপনার আপন জনের সাথে বেশি বেশি কথা বলুন দেখবেন
মানসিক চাপ কমে যাবে। সব সময় ইতিবাচক চিন্তা এবং আত্মবিশ্বাস নিয়ে চললে
মানসিক শক্তি অনেকটাই বেড়ে যায়। এছাড়া আপনি যদি মনে করেন আপনার
কাউন্সিলিং করাতে হবে তাহলে অতি দ্রুত কাউন্সিলিং করে নেওয়া উচিত। এতে করে
আপনি শারীরিক ও মানসিক দুটো ভাবেই ভালো থাকতে সক্ষম হবেন।
স্বাস্থ্য ভালো রাখার ভিটামিন
আমাদের শরীরের সুস্থতা বজায় রাখতে ভিটামিনের গুরুত্ব অপরিহার্য।
প্রতিদিনের খাদ্যে ভিটামিনযুক্ত খাবার অন্তর্ভুক্ত করলে স্বাস্থ্যের জন্য
খুবই উপকার হয়। ভিটামিন এ দৃষ্টিশক্তি ভালো রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা
বাড়াতে সাহায্য করে। বিভিন্ন ভিটামিনের বিভিন্ন রকম উপকারিতা রয়েছে।
ভিটামিন বি কমপ্লেক্স শরীরের শক্তি উৎপাদনের সাহায্য করে এবং
স্নায়ুতন্ত্রকে সচল রাখে। ভিটামিন সি দেহকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করে
এবং ত্বক ভালো রাখে। এছাড়াও প্রতিটি ভিটামিনের নির্দিষ্ট ভূমিকা আছে।
শরীরে সব ভিটামিন ঠিকমতো কাজ না করলে শরীরে ভিটামিনের ঘাটতি হয় এবং
বিভিন্ন রোগবালাইয়ের সৃষ্টি হয়। ভিটামিন ডি আমাদের হারকে মজবুত রাখে আর
এই ভিটামিন ডি পাওয়া যায় সূর্যের আলো থেকে। ভিটামিন কে রক্ত জমাট বাঁধতে
সাহায্য করে এবং রক্তপাত বন্ধ করতেও সহায়তা করে। ভিটামিন ই আমাদের শরীরে
অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে যার জন্য আমাদের ত্বক ও চুলের সমস্যা
দূর হয়ে যায়। সুষম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণের মাধ্যমে শরীরের প্রয়োজনীয়
ভিটামিন সরবরাহ নিশ্চিত করা সম্ভব।
সামাজিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
সামাজিকভাবে সুস্থ থাকার প্রথম শর্ত হলো সম্পর্ক বজায় রাখা। পরিবার,
বন্ধু ও প্রতিবেশীর সঙ্গে ভালো সম্পর্ক গড়ে তোলা সামাজিক স্বাস্থ্য কে
আরো সক্রিয় করে। তাছাড়াও নিয়মিত সামাজিক যোগাযোগ ও সমাজের মানুষের
সাথে সময় কাটালে মানুষে মানুষে সম্পর্কটা অটুট থাকে। সামাজিক স্বাস্থ্য
ভালো রাখতে সমাজের মানুষের সাথে সহানুভূতি ও সম্মানসূচক আচরণ একে
অন্যের সাথে করতে হবে তাহলে সম্পর্কের উন্নয়ন ঘটবে। একজন মানুষ যত বেশি
ইতিবাচক হবে সমাজের পরিবেশ থেকে সে তত বেশি মানসিক ও সামাজিকভাবে
সুস্থ থাকবে।
ভালো সামাজিক স্বাস্থ্য গঠনের জন্য প্রয়োজন সহযোগিতা পূর্ণ মনোভাব।
সমাজের মানুষের জন্য সাহায্যের হাত বাড়িয়ে দেওয়া, অন্যের কথা শোনা ও
সম্মান করা সামাজিক সুস্থতার একটি মূল অংশ। সমাজের বিভিন্ন দলগত
কাজে অংশ নেওয়া এবং নিজের দায়িত্ব পালন করা সামাজিক উন্নতির একটি বড়
চিহ্ন। এছাড়াও সমাজের মানুষের ভিন্নমতকে সহ্য করা এবং তাদের সাথে
দ্বন্দ্ব না করে সহানুভূতির সঙ্গে আচরণ করা সমাজের সুন্দর পরিবেশ বজায়
রাখতে সাহায্য করে, এতে করে সমাজের মধ্যে এসব গুণাবলী মানুষকে গ্রহণযোগ্য
করে তোলে।
শরীর সুস্থ রাখার ব্যায়াম
শরীর সুস্থ রাখতে হলে ব্যায়াম খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি জিনিস। নিজেকে
সুন্দর এবং রোগমুক্ত রাখতে ব্যায়াম করা জরুরী। শারীরিক
ব্যায়াম শরীর ও মনকে সতেজ রাখে। নিয়মিত ব্যায়াম করলে শরীরে বড়
ধরনের রোগ বাসা বাঁধতে পারে না। অনেকেই আমরা আছি আমরা নিয়মিত ব্যায়াম
করি না, সঠিক নিয়মে খাবার খায় না এবং আলসে জীবন যাপন করি তারা সবসময়
শারীরিকভাবে অসুস্থ থাকে হলে তাদের শরীরে বিভিন্ন ধরনের রোগ বাসা
বাঁধে। এসব থেকে মুক্তি পেতে চাইলে প্রতিদিন আমাদের ব্যায়াম করা উচিত
প্রতিদিন কমপক্ষে এক ঘন্টা ব্যায়াম দৈনন্দিন রুটিনে রাখা উচিত।
মানুষের শরীরে কোন রোগবালাই হলে দেরি না করে ব্যায়াম শুরু করে দেয়া
উচিত এতে করে শরীরের রোগ গুলো সব বিদায় নিবে। নিয়মিত ব্যায়াম না
করলে আপনার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিও বাড়তে পারে। কর্মব্যস্ততার কারণে
অনেকে ব্যায়াম করার সময় পান না তারা প্রয়োজনে জিমনেসিয়ামে গিয়ে
ব্যায়াম করবেন সময় করে দেখবেন তাহলে আপনাদের শরীর ও মন ভালো থাকবে
সেই সঙ্গে শারীরিক অসুস্থ তাও দূর হবে। যদি আপনি দেখেন আপনার
শরীরে পিঠ কোমর ব্যথা করছে এবং শারীরিকভাবে দুর্বল লাগছে তাহলে বুঝবেন
আপনার ব্যায়াম করা জরুরি হয়ে পড়েছে নিয়মিত সঠিক নিয়ম মেনে
ব্যায়াম করলে শরীরের ব্যথা দূর হয়ে যায়।
শারীরিক স্বাস্থ্য রক্ষায় করণীয় কি?
শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার জন্য সঠিক জীবন যাপন অত্যন্ত
গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিদিন সুষম ও পুষ্টিকর খাবার খাওয়া, নিয়মিত
ব্যায়াম করা, পর্যাপ্ত ঘুমানো উচিত। পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম শরীরকে
কর্মঠ রাখে এবং রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ধূমপান বা অতিরিক্ত
জাঙ্ক ফুড খাওয়া থেকে বিরত থাকুন, স্বাস্থ্য সুরক্ষায় এগুলো খাবার
এড়িয়ে চলা উচিত। পাশাপাশি ব্যক্তিগত পরিছন্নতা বজায় রাখতে নিয়মিত
হাত ধোয়ার অভ্যাস করুন এবং নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষা করান এটি হলো
সুস্থ থাকার আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক। শারীরিক স্বাস্থ্য রক্ষায়
এগুলো নিয়ম মেনে চললে শরীর সুস্থ সবল থাকবে এবং সামাজিক কাজেও
মন বসবে।
সুস্থ থাকার দশটি উপায়
সুস্থ থাকার জন্য বিভিন্ন উপায় রয়েছে, যা অবলম্বন করলে আমরা
শারীরিক ও মানসিকভাবে সুস্থ থাকতে পারবো। সুস্থ থাকার ১০ টি উপায়ে
নিম্নে দেওয়া হলঃ
- নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম করুন অন্তত প্রতিদিন ৩০ মিনিট
- পর্যাপ্ত ঘুম ও বিশ্রাম নিন কমপক্ষে ৭ থেকে ৮ ঘন্টা
- সুষম ও পুষ্টিকর খাবার গ্রহণ করুন
- প্রতিদিন কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি পান করুন
- মানসিক চাপ কমাতে নিয়মিত মেডিটেশন চর্চা করুন
- ধূমপান, মদ্যপান ও মানসিক চাপ থেকে দূরে থাকুন
- ব্যক্তিগত ও পরিবেশগত পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখুন
- নিয়মিত শারীরিক পরীক্ষা করান
- সামাজিক সম্পর্ক ভালো রাখুন এবং ইতিবাচক আচরণ করুন
- অতিরিক্ত ডিভাইস ইউজ করা থেকে বিরত থাকুন
লেখকের মন্তব্য-শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার উপায়
শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখা একটি সুস্থ ও সফল জীবনের ভিত্তি। সঠিক
খাদ্যাভ্যাস, নিয়মিত ব্যায়াম, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও পরিচ্ছন্ন জীবন
যাপন শরীরকে রোগমুক্ত ও শক্তিশালী রাখে। খারাপ অভ্যাস পরিহার করে ও
স্বাস্থ্য সচেতনতা বজায় রেখে আমরা সকলে একটি সুস্থ জীবন গঠন করতে
পারি। মনে রাখতে হবে শারীরিক সুস্থতায় মানসিক শক্তি ও কর্মদক্ষতার মূল
চাবিকাঠি। আজকের এই আর্টিকেলটিতে আপনাদের শারীরিক স্বাস্থ্য ভালো রাখার
কিছু কার্যকরী উপায় উল্লেখ করেছি আশা করি এই আর্টিকেলটি পড়লে আপনি
উপকৃত হবেন। আশা করি এটি পড়ার পর আপনারা আপনাদের দৈনন্দিন জীবনে
স্বাস্থ্যকর অভ্যাস গড়ে তুলবেন এবং সুস্থ থাকবেন।
.webp)
.webp)
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url