শরীরে কালশিটে দাগ কেন হয়
শরীরে কালশিটে দাগ অনেক কারণেই হতে পারে। মানবদেহে কালশিটে দাগ বা নীলচে কালো দাগ
একটি সাধারণ শরীর, বৃত্তীয় সাধারণত ত্বকের নিচে রক্তনালী ফেটে যাওয়ার কারণে
হয়ে থাকে। অনেকের আবার আঘাত ছাড়াই শরীরের বিভিন্ন জায়গায় কালশিটে দাগ পড়ে যা
চিন্তার বিষয়।
আজকের আর্টিকেলটিতে আমি শরীরে কালশিটে দাগ কেন হয় এবং এর থেকে মুক্তি লাভের উপায় কি এসব সম্পর্কে বিস্তারিত আপনাদের জানাবো। শরীরে কালশিটে দাগ রক্ত জমাট বাধার সমস্যা, ভিটামিনের অভাব এবং কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিকের কারণেও হতে পারে।
শরীরে কালো দাগ কেন হয়
মানবদেহে কালো দাগ একটি সাধারন সমস্যা, যা নাম কারণে হতে পারে। বেশিরভাগ সময়
শরীরের কোন স্থানে আঘাত লাগলে ত্বকের নিচের দাড়ি ফেটে যায় এবং সেই স্থানে রক্ত
জমে গিয়ে কালচে বা নীলচে দাগ তৈরি করে, যাকে আমরা কালশিটে দাগ বলি।
এছাড়া সূর্যের অতিবেগুনি রশ্মির প্রভাবে অতিরিক্ত মেলানিন উৎপন্ন হলে তোকে
নির্দিষ্ট অংশ কালো হয়ে যেতে পারে, যাকে হাইপার পিগমেন্টেশন বলা হয়।এছাড়াও
গর্ভাবস্থায়, বয়সন্ধিকাল বা জন্মনিয়ন্ত্রণ ওষুধ গ্রহণের ফলেও ত্বকে দাগ দেখা
দিতে পারে।
আবার ভিটামিন সি ও কে এর অভাবে রক্ত নারী দুর্বল হয়ে যায়, ফলে সামান্য চাপেই
দাগ পড়ে। তাছাড়া ফুসকুড়ি বা প্রধান সেরে যাওয়ার পরও অনেক সময় স্থায়ী কালো
দাগ থেকে যায়, যাকে পোস্ট ইনফ্লামেটরি হাইপার পিগমেন্টেশন বলা হয়। কিছু ওষুধের
পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া কিংবা রক্তস্বল্পতা, লিভার বা ডায়াবেটিসের মতো রোগও এই
দাগের কারণ হতে পারে। তাই শরীরে যদি বারবার বা অকারণে কালো দাগ দেখা দেয় তবে
অপেক্ষা না করে ভালো একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া প্রয়োজন।
শরীরে কালশিটে দাগের কারণ ও চিকিৎসা
কারন
মানবদেহে কালশিটে দাগ একটি সাধারণ জিনিস কিন্তু অনেক সময় উদ্বেগ জনক সমস্যা হতে
পারে। এটি সাধারণত শরীরের কোন অংশে আঘাত লাগা, চাপ পড়া বা ধাক্কা খাওয়ার ফলে
হয়ে থাকে। যখন ত্বকের নিচের ক্ষুদ্র রক্তনালী বা ক্যাপিলারি ফেটে যায় তখন
সেই স্থানে রক্ত জমাট বেঁধে ত্বকের উপরিভাগে নীলচে বা কালো দাগ হিসেবে দেখা দেয়।
এই দাগকে সাধারণত আমরা ব্রুজ বলে থাকি। তবে এটি অতটা ক্ষতিকর নয়, তবে
কিছু ক্ষেত্রে এটি শরীরের অভ্যন্তরীণ সমস্যার ইঙ্গিত বহন করতে পারে।
কালশিটে দাগের প্রধান কারণ হলো আঘাত জনিত রক্তনালী ফেটে যাওয়া। তবে অনেক সময়
খুব সামান্য আঘাতেও দাগ দেখা দিতে পারে, যার রক্তনালী দুর্বলতা বা ভিটামিন সিওকে
এর অভাবের ফল হতে পারে। কিছু ওষুধ যেমন টেরোয়েড জাতীয় ঔষধ রক্ত জমাট বাধার
প্রক্রিয়াকে বাধাগ্রস্ত করে এবং সহজে দাগ তৈরি করে। এছাড়া বয়স বাড়ার সাথে
সাথে ত্বক ও রক্তনালী পাতলা হয়ে গেলে দাগ পড়ার প্রবণতা বেড়ে যায়। তাই ঘন ঘন
কালশিটে দাগ দেখা দিলে তার রক্তস্বল্পতা, লিভার সমস্যা বা হরমোন জনিত সমস্যার
লক্ষণ হতে পারে।
চিকিৎসা
শরীরে কালশিটে দাগ থেকে রক্ষা পেতে শরীরকে সুস্থ রাখা, সুষম খাদ্য গ্রহণ এবং
পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়ার জরুরী। খেলাধুলা বা কঠিন পরিশ্রমের সময় সুরক্ষামূলক
পোশাক ব্যবহার করলে আঘাতের ঝুঁকি কমে। যারা রক্ত তরলকারী ঔষধ গ্রহণ করে তাদের
ক্ষেত্রে দাগের প্রবণতা বেশি থাকে। তাই আমাদের উচিত অবহেলা না করে চিকিৎসকের
পরামর্শ ছাড়া ওষুধ ব্যবহার না করা। যদি শরীরে অকারনে বারবার কালশিটে দাগ দেখা
দেয় তাহলে তা অবহেলা না করে দ্রুত চিকিৎসা নেওয়া উচিত। কারণ এটি অনেক সময়
শরীরের ভেতরের গুরুতর রোগের প্রাথমিক সংকেত হতে পারে।
কালশিটে দাগের চিকিৎসা সাধারণত ঘরোয়া উপায়ে করা যায়। আঘাত লাগার পরপরই
আক্রান্ত স্থানে বড় বা ঠান্ডা কাপড় দিয়ে সেক দিলে ফোলা ভাব ও ব্যথা কমে যায়।
২৪ ঘন্টা পর হালকা গরম পানির শেক দিলে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং দাগ দ্রুত সেরে
ওঠে।ব্যথা বা প্রদাহ বেশি হলে চিকিৎসকের পরামর্শে ব্যথা না শোক ঔষধ খাওয়া যেতে
পারে। পাশাপাশি ভিটামিন সি ও কে সমৃদ্ধ খাবার যেমন লেবু, কমলা, টমেটো, শাকসবজি
ইত্যাদি নিয়মিত খেলে ত্বক ও রক্তনালী মজবুত হয়।
কালশিটে দাগ দূর করার উপায়
শরীরে কালশিটে দাগ সাধারণত আঘাতের ফলে হয়ে থাকে, তবে কিছু সহজ উপায় অনুসরণ করলে
এই দাগ দ্রুত সড়ে ওঠে। প্রথমত আঘাত লাগার সঙ্গে সঙ্গে আক্রান্ত স্থানে বরফ বা
ঠান্ডা কাপড় দিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট সে দিতে হবে। এতে রক্তনালীর ফোলা ও ব্যথা
কমে এবং দাঁত ছড়াতে পারে না। এছাড়াও একদিন পর থেকে গরম পানির হালকা শেড দেওয়া
যেতে পারে এতে ওই স্থানে রক্ত চলাচল বৃদ্ধি পায় এবং জমে থাকা রক্ত দ্রুত শোষিত
হয়।
কালশিটে দাগ দূর করার আরেকটি উপায় হল সুষম খাদ্য গ্রহণ করা। ভিটামিন সি ও কে
সমৃদ্ধ খাবার যেমন কমলা, ব্রুকলি, পালং শাক ইত্যাদি নিয়মিত খেলে ত্বকের রক্তনালী
মজবুত হয় এবং সহজে দাগ পড়ে না। এছাড়াও এলোভেরা জেল, আলুর রস বা হলুদ দুধের
মিশ্রণ প্রাকৃতিক ভাবে দাগ হালকা করতে সাহায্য করে। আক্রান্ত স্থানে তীব্র চাপ
দেওয়া যাবে না এবং পর্যাপ্ত বিশ্রাম নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
তবে যদি দেখেন অনেকদিন যাবত দাগ দূর হচ্ছে না এবং অকারনেই ঘন ঘন দাগ উঠছে তাহলে
এটি শরীরের ভেতরের কোন রোগের লক্ষণ হতে পারে। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই একজন ভালো
চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া উচিত। নিয়মিত যত্ন, সঠিক খাদ্যাভ্যাস ও সর্তকতা বজায়
রাখলে কালশিটে দাগ দূর করা এবং প্রতিরোধ করা দুটোই সম্ভব।
কালশিটে দাগ দূর করার ক্রিম
শরীরে কালশিটে দাগ দূর করা বা নিরাময় করার জন্য সহায়ক কিছু ক্রিম পাওয়া যায়।
তবে এসব ক্রিম ব্যবহারের আগে অবশ্যই একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ
নেওয়া উচিত। নিম্নে আমি কয়েকটি বাজারে খুঁজে পাওয়া নির্ধারিত ক্রিম সম্পর্কে
দিচ্ছি যাতে বাজারে খোঁজ নিয়ে নিজের জন্য ঠিক নির্বাচন করতে পারেন।
- আর্নিকা ব্রুজ ক্রিম''reduce pain,swelling and discoloration from bruises.'' হিসেবে দেওয়া হয়েছে।
- পাশাপাশি ক্রিমের সঙ্গে ঠান্ডা অথবা গরম সেক, পর্যাপ্ত বিশ্রাম ও ভালো পুষ্টিকর খাবার নেওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে।
- Arnicare bruise cream:Arnica হৃত্বিক হোমিওপ্যাথিক ক্রিম, ব্রুজ হয়ে যাওয়া অংশে ব্যবহারে পরামর্শ দেওয়া হয়।
শরীরে নীল দাগ টিপ দিলে ব্যথা করে
শরীরের কোন স্থানে আঘাত লাগলে বা ধাকা খেলে ত্বকের নিজের ক্ষুদ্র রক্তনালী ফেটে
যায়। ফলে সেই স্থানে রক্ত জমে গিয়ে নিজে বা বেগুনি দাগ তৈরি হয় আর সেটিকেই
কালশিটে দাগ বলে। রক্ত জমে যাওয়ার ফলে ওই স্থানে সামান্য ফোলাভাব ও প্রদাহ হতে
পারে এবং সেটি ব্যথার প্রধান কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর যখন তুমি দাগের জায়গায়
চাপ দাও তখন ভেতরে জমে থাকা রক্ত ও আশেপাশের টিস্যুতে থাকা স্নায়ুগুলো
উত্তেজিত হয় ফলে ব্যথা অনুভূত হয়। এটা আসলে শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া,
যা জানাই যে ওই স্থানটি এখনো ক্ষতিগ্রস্ত এবং আরাম পাওয়ার জন্য বিশ্রাম
প্রয়োজন।
পিঠে কালো দাগ কেন হয়
পিঠে কালো দাগ একটি সাধারণ ত্বকের সমস্যা, যা নানান কারণে দেখা দিতে পারে।
সবচেয়ে সাধারণ কারণ হলো ত্বকের প্রদাহ। অনেকের পিঠে ঘাম, ধুলাবালি, তেল বা
পোশাকের ঘর্ষণের কারণে ব্রণ হয় এবং ব্রণ সেরে যাওয়ার পর জায়গাটিতে কালো দাগ
বা দাগের ছোপ থেকে যায়। এছাড়া সূর্যের আলোতে অতিরিক্ত সময় থাকলে তোকে
মেলানিন সৃষ্টি হয় যার ফলে হাইপারস পিগমেন্টেশন হয়ে ত্বকের রং গারো হয়ে
যায়।
এছাড়াও আরও একটি কারণ হলো হরমোন জনিত ভারসাম্যহীনতা বিশেষ করে কিশোর কিশোরী ও
গর্ভবতী নারীদের ক্ষেত্রে। অতিরিক্ত ঘাম, অস্বাস্থ্যকর জীবন যাপন, নোংরা পোশাক
ব্যবহার বা পিঠ নিয়মিত পরিষ্কার না রাখায় এই দাগের ঝুঁকি বাড়ে। অনেক সময়
কিছু ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ার ফলে তোকে কালকে দাগ তৈরি হয়।
তাছাড়া ভিটামিন সি, ই ও বি ১২ এর অভাব থাকলেও ত্বকের উজ্জ্বলতা কমে গিয়ে
কালচে দাগ করতে পারে।যদি পিঠের দাগগুলো ক্রমে ছড়িয়ে পড়ে চুলকায় বা উঁচু
হয়ে যায় তাহলে এটিফাঙ্গাল ইনফেকশন বা অন্য ত্বকের রোগের লক্ষণও হতে পারে। তাই
দীর্ঘস্থায়ী দাগ থাকলে অবশ্যই চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়া জরুরী।
শরীরে হঠাৎ কালো দাগ কিসের ইঙ্গিত?
শরীরে হঠাৎ কালো দাগ পড়া অনেক সময় সাধারণত সমস্যা না হতে পারে। এটি শরীরের
ভেতরের কোন পরিবর্তনের ইঙ্গিত হতে পারে। ছোট আঘাত ছাড়াই দাগ পড়লে সাধারণত
রক্তনালী দুর্বলতা বা ভিটামিন ঘাটতি দায়ী হতে পারে। কিছু ক্ষেত্রে হঠাৎ দাগ
পড়া রক্ত জমাট বাধার অসুবিধা, লিভার সমস্যা, থাইরয়েড বা হরমোনের অমিল নির্দেশ
করতে পারে।পিঠ, ঘাড় বা গলা অঞ্চলে কালচে দাগ দেখা দিলে এটি ডায়াবেটিস বা
হরমোন জনিত সমস্যার প্রাথমিক লক্ষণও হতে পারে। এছাড়াও কিছু ঔষধের
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার কারণেও শরীরে হঠাৎ দাগ হতে পারে।
শরীরে হঠাৎ কালো দাগ এটি অনেক রোগেরই ইঙ্গিত দিতে পারে। যদি দাগগুলো ব্যথা হীন
হলেও ক্রমাগত বাড়তে থাকে বা শরীরের অন্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে তবে তা
সতর্কতার বিষয়। এমন পরিস্থিতিতে রক্ত পরীক্ষা, লিভার ফাংশন টেস্ট এবং
প্রয়োজনমতো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেয়া জরুরী। সময় মত চিকিৎসা গ্রহণ
করলে সমস্যার মূল কারণ শনাক্ত করা এবং সমাধান করা সম্ভব।
আরো পড়ুনঃ
বুকের মাঝখানে ব্যথার ওষুধ সম্পর্কে জানুন
এছাড়া লিভার রোগ, রক্তস্বল্পতা, থাইরয়েডের সমস্যা কিংবা কিছু ওষুধের পার্শ্ব
প্রতিক্রিয়া থেকেও তোকে হঠাৎ কালো দাগ দেখা দিতে পারে। যদি দাগগুলো ব্যথা হীন,
ছড়িয়ে পড়া বা রঙে পরিবর্তনশীল হয় তাহলে ত্বকের ক্যান্সার বা মেলানোমা এর
প্রাথমিক লক্ষণ হতে পারে যদিও এটি তুলনামূলকভাবে বিরল।
শরীরে কালশিটে দাগের কারণ
শরীরে কালশিটে দাগ সাধারণত ত্বকের নিচে রক্তনালী ফেটে গেলে তৈরি হয়। আমাদের
শরীরে যখন কোন আঘাত লাগে বা চাপ পড়ে তখন ক্ষুদ্র রক্তনালী ভেঙে রক্ত জমে গিয়ে
ত্বকে নীলচে বা কালচে দাগ তৈরি করে। এটি শরীরের স্বাভাবিক প্রতিক্রিয়া, যা
সাধারণত সময়ের সঙ্গে নিজেই সেরে যায়। তবে শুধুমাত্র আঘাত নয় অন্যান্য কারণেও
শরীরে কালশিটে দাগ করতে পারে যেমন-
- ভিটামিন সি বা কে এর অভাবে রক্তনালী দুর্বল হয়ে সহজে ফেটে যায়
- কিছু ওষুধের প্রভাব যেমন স্টেরয়েড, ব্লাড থেনার বা কিছু অ্যান্টিবায়োটিক দাগ পড়ার প্রবণতা বাড়াতে পারে
- শরীরের দুর্বলতা বা রক্ত জমাট বাঁধার সমস্যাও দেখা দিতে পারে, এছাড়াও কিছু রক্তের অসুখেও এসব দাগ দেখা দিতে পারে
- বয়স বাড়ার সাথে সাথে ত্বক পাতলা হয়ে গেলে ও রক্ত নালী দুর্বল হলে দাগ পড়তে পারে।
আঘাত ছাড়াই শরীরে কালশিটে দাগ পড়ার কারণ
শরীরে কালশিটে দাগ পড়ার জন্য সব সময় আঘাত প্রয়োজন হয় না। অনেক সময় দাগ
হঠাৎ বা অকারণে দেখা দিতে পারে, শরীরের ভেতরের কিছু পরিবর্তন বা অসুস্থতার
লক্ষণ হতে পারে এর প্রধান কারণগুলো হলো
- ভিটামিনের ঘাটতি
- রক্ত জমাট বাধার সমস্যা
- ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া
- হরমোন জনিত সমস্যা
- বয়স ও ত্বকের পরিবর্তন
- গুরুতর রোগের সংকেত যেমন লিভার সমস্যা, কিডনির অসুখ, ব্লাড ক্যান্সার ইত্যাদি
লেখক এর মন্তব্যঃ শরীরে কালশিটে দাগ পড়ার প্রতিকার
শরীরে কালশিটে দাগ পড়ার প্রতিকার মূলক সময়মতো যত্ন ও সঠিক চিকিৎসার ওপর
নির্ভর করে। আমার মতে, প্রাথমিকভাবে ঠান্ডা ও হালকা গরম সেক, ব্যথা নাশক
ব্যবহার এবং ভিটামিন সমৃদ্ধ খাবার খেলে দ্রুত সেরে ওঠা সম্ভব। নিয়মিত যত্ন,
পর্যাপ্ত ঘুম এবং স্বার্থপর জীবন যাপন এর সব রোগের ঝুঁকি থেকে অনেকটাই আমাদের
রক্ষা করবে। আজকের এই আর্টিকেলটিতে শরীরে কালশিটে দাগ কেন হয় এবং এর প্রতিকার
সম্পর্কে বিস্তারিত উপরিক্ত আলোচনায় বর্ণনা করেছি। আশা করি আর্টিকেলটি পড়লে
আপনি অনেকটাই উপকৃত হবেন।


অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url