চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপায়
চেহারার সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপায় অনেকেই অনেক ভাবে জেনে থাকবেন। তবে আজকে আমি চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধির জন্য কি কি উপায় অবলম্বন করা যায় সেটি সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। চেহারার সৌন্দর্য নিয়ে ভাবলেই যেন নতুন উচ্ছ্বাস তৈরি হয়।
নিয়মিত যত্ন, স্বাস্থ্যকর অভ্যাস আর একটু সচেতনতা সব মিলিয়ে মুখের উজ্জ্বলতা অনেকটাই বদলে যেতে পারে। ভালো খাদ্যাভাস থেকে শুরু করে সঠিক ত্বক চর্চা প্রতিটি ধাপেই লুকিয়ে আছে পরিবর্তনের জাদু। নিজেকে ভালোবাসা আর নিয়মিত যত্নই শেষ পর্যন্ত এনে দেয় স্বাভাবিক, দীপ্তিময় সৌন্দর্য।
চেহারা সুন্দর করার ঘরোয়া উপায়
- মধু ও লেবুর মাস্কঃ এক চামচ মধুর সঙ্গে কয়েক ফোটা লেবুর রস মিশিয়ে মুখে লাগিয়ে 10 থেকে 15 মিনিট রাখুন। ত্বক উজ্জ্বল ও দাগ মুক্ত হবে।
- এলোভেরা জেলঃ তাজা অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগালে ত্বক মশ্চারাইজ থাকে, রেশ কমে এবং স্বাভাবিক উজ্জ্বলতা বাড়ে।
- হলুদ ও টক দইঃ দই, বেসন ও সামান্য হলুদ মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগালে ত্বক নরম, পরিষ্কার ও টেন মুক্ত থাকে।
- বরফ ম্যাসাজঃ রোজ বরফ কিউব দিয়ে এক থেকে দুই মিনিট মুখ মেসেজ করলে রক্ত সঞ্চালন বাড়ে,স্কিন টাইট থাকে এবং ত্বকে প্রাকৃতিক গ্লো আসে।
- পানীয় জল বেশি খানঃ দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বকের আদ্রতা বজায় থাকে, ফলে মুখ উজ্জ্বল ও তত্ত্বাজা দেখায়।
ছেলেদের চেহারা সুন্দর করার উপায়
মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ঘরোয়া উপায়
মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বাড়ানোর জন্য ঘরোয়া যত্ন সবচেয়ে নিরাপদ এবং কার্যকর উপায়। প্রতিদিনের ধুলোবালি, রোদ, মেকআপ এবং মানসিক চাপ ত্বকের স্বাভাবিক গ্লো কমিয়ে দেয়। তাই নিয়মিত কিছু প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করলে ত্বক সহজেই ফিরে পায় তার প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা। মধু ত্বককে ভেতর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে নরম ও উজ্জ্বল করে, আর লেবুর ভিটামিন–সি ত্বকের দাগছোপ দূর করে গ্লো বাড়ায়।
অনেকেই বেসন, দই এবং সামান্য হলুদ মিশিয়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করেন, যা ত্বক পরিষ্কার করে এবং রঙ উজ্জ্বল করে তুলতে সাহায্য করে। অ্যালোভেরা জেল প্রতিদিন মুখে লাগালে ত্বকে থাকে ঠান্ডা অনুভূতি, পিম্পল কমে এবং ত্বক স্বচ্ছ দেখায়। গোলাপ জল টোনার হিসেবে ব্যবহার করলে রোমকূপ পরিষ্কার হয় ও মুখ সতেজ থাকে। চোখের নিচে ফোলাভাব বা ডার্ক সার্কেল থাকলে শসার রস বা টুকরা কয়েক মিনিট চোখে রাখলে ভালো ফল পাওয়া যায়। যাদের ত্বক খুব শুকনো, তারা ঘুমানোর আগে সামান্য নারকেল তেল ব্যবহার করলে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে।
মুখের উজ্জ্বলতা বাড়াতে শুধু ঘরোয়া উপায় নয়, দৈনন্দিন কিছু অভ্যাসও খুব গুরুত্বপূর্ণ। দিনে পর্যাপ্ত পানি পান করলে ত্বক ভেতর থেকে হাইড্রেটেড থাকে এবং স্বাভাবিকভাবেই উজ্জ্বল দেখায়। পর্যাপ্ত ঘুম না হলে ত্বকে ক্লান্ত ভাব দেখা যায়, তাই প্রতিদিন ৭–৮ ঘণ্টা ঘুমানো জরুরি। রোদে বের হলে সানস্ক্রিন ব্যবহার করা, মুখ পরিষ্কার রাখা, তেল-চিটচিটে খাবার কমানো এবং ফল-শাকসবজি নিয়মিত খাওয়া—এই ছোট ছোট অভ্যাসগুলো ত্বকের স্বাভাবিক গ্লো ধরে রাখতে বড় ভূমিকা রাখে। ঘরোয়া যত্ন ও সঠিক অভ্যাস একসঙ্গে বজায় রাখলে মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা অনেকগুণ বেড়ে যায়।
মেয়েদের চেহারা সুন্দর করার উপায়
মেয়েদের চেহারা সুন্দর রাখার জন্য নিয়মিত যত্ন এবং সঠিক অভ্যাস অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। ত্বকের উজ্জ্বলতা, মুখের সতেজতা এবং স্বাভাবিক গ্লো ধরে রাখতে ঘরোয়া পদ্ধতি খুবই কার্যকর। প্রতিদিন মুখ পরিষ্কার রাখা, পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং নিয়মিত ঘুমানো ত্বকের জন্য প্রাথমিক যত্ন হিসেবে কাজ করে। প্রাকৃতিক উপাদান যেমন মধু, দই, বেসন এবং অ্যালোভেরা ত্বককে নরম, সতেজ ও উজ্জ্বল রাখতে সাহায্য করে। মধু ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং মুখকে প্রাকৃতিকভাবে উজ্জ্বল করে। লেবুর রস ত্বকের দাগ ও কালচে ভাব দূর করতে কার্যকর, আর বেসন ও দইয়ের ফেসপ্যাক ত্বক পরিষ্কার ও নরম রাখে।
অ্যালোভেরা জেল মুখে লাগালে ত্বক ঠান্ডা ও সতেজ থাকে এবং পিম্পল কমাতে সাহায্য করে। চোখের নিচের ফোলাভাব বা ডার্ক সার্কেল দূর করতে শসার রস বা শসার টুকরো ব্যবহার করা যেতে পারে। যাদের ত্বক খুব শুকনো, তারা ঘুমানোর আগে সামান্য নারকেল তেল ব্যবহার করলে ত্বক নরম ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। এছাড়া গোলাপ জল ব্যবহার করলে ত্বক টোনিং হয় এবং মুখের সতেজতা বজায় থাকে।
ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ করার উপায়
ত্বক উজ্জ্বল ও মসৃণ রাখার জন্য নিয়মিত যত্ন এবং প্রাকৃতিক উপাদানের ব্যবহার খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই নিয়মিত মুখ ধোয়া এবং ত্বক পরিষ্কার রাখা জরুরি, কারণ ধুলোবালি, মেকআপ এবং তেলের অতিরিক্ত জমা ত্বককে ফ্যাকাশে করে। প্রাকৃতিক উপায়ে ত্বক উজ্জ্বল করতে মধু খুবই কার্যকর; এটি ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে এবং ত্বককে নরম ও উজ্জ্বল করে।
লেবুর রস ভিটামিন সি সমৃদ্ধ হওয়ায় ত্বকের দাগ ও কালচে ভাব কমাতে সাহায্য করে, তবে সংবেদনশীল ত্বকে লেবুর রস সরাসরি ব্যবহার না করাই ভালো।ত্বক মসৃণ করতে বেসন, দই এবং সামান্য হলুদ মিশিয়ে ফেসপ্যাক ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি ত্বকের মৃত কোষ দূর করে, ত্বককে পরিষ্কার ও নরম রাখে। অ্যালোভেরা জেলও খুব উপকারী; এটি ত্বকের জন্য প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করে, পিম্পল কমায় এবং ত্বককে সতেজ রাখে।
মেয়েদের মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধির ক্রিম
মেয়েদের মুখ আরও উজ্জ্বল দেখানোর জন্য কিছু জনপ্রিয় ব্রাইটনিং / স্কিন লাইটেনিং ক্রিম আছে। কিন্তু কোনো ক্রিম ব্যবহার করার আগে অবশ্যই স্কিন টাইপ পরীক্ষা করো এবং যদি সম্ভব হয় ডার্মাটোলজিস্টের সঙ্গে পরামর্শ নাও। নিচে কিছু ভালো অপশন + তাদের গুণাবলী দেওয়া হলো-
- The Derma Co 2% Kojic Acid Face Cream
- ২% কোজিক অ্যাসিড + নায়াসিনামাইড + আলফা আরবুটিন মিশ্রিত। usmart.com.bd
- দাগ, পিগমেন্টেশন এবং স্কিন টোন অসমতা কমাতে সাহায্য করে। usmart.com.bd
- Eliteglo Glutathione Fairness Cream
- গ্লুটাথায়ন, ভিটামিন সি, এবং কোজিক অ্যাসিড আছে, যা স্কিন উজ্জ্বল করে এবং দাগ হালকা করতে পারে। usmart.com.bd+1
- হালকা ফর্মুলা, নিয়মিত ব্যবহার করার উপযোগী। usmart.com.bd
- Bio Active Face Brightening Cream
- নাইসিনামাইড, ভিটামিন C & E, Centella Asiatica এক্সট্রাক্ট ইত্যাদি রয়েছে। Shobe Pai
- ত্বককে মসৃণ ও উজ্জ্বল রাখতে সহায়ক। Shobe Pai
- BREYLEE Vitamin C Whitening Facial Cream
- ডার্ক স্পট হালকা করতে এবং ত্বক হাইড্রেট রাখতে কাজ করে। Sheglowee
- ভিটামিন C, হায়ালুরোনিক অ্যাসিড এবং শিয়া বাটার। Sheglowee
- Navia Whitening Booster Night Cream
- নাইসিনামাইড + ভিটামিন C + কোলাজেন রয়েছে। ULA
- রাতে লাগিয়ে ত্বক মেরামত ও উজ্জ্বলতা বাড়ায়। ULA
- Dr. C.Tuna White Plus Brightening Creamত্বককে মসৃণ ও সমান টোন দিতে সহায়ক। Rokomar
- Nature’s Secret Whitening Cream (Pink) স্কিন টোন একসাথে হালকা করার জন্য। Rokomari
- Olay Natural White Glowing Fairness Day Cream (SPF‑15) ভিটামিন B3 + Pro-B5 + E রয়েছে, এবং SPF 15 দিয়ে রোদ থেকে কিছুটা সুরক্ষা দেয়। Focallure Bangladesh+1
- Olay Natural White All-in-One Fairness Night Cream রাতের সময় ত্বককে পুষ্টি ও ব্রাইটনিং দিতে উপযোগী। Rokomari
- Garnier Light Complete Fairness Serum CreamUV ফিল্টার আছে যা সূর্যের আলো থেকে কিছুটা সুরক্ষা দেয়। ULA
- Garnier Bright Complete Fairness Serum Cream SPF40
- SPF 40 সহ, ব্রাইটনিং ও সান সুরক্ষা একসাথে চায় এমনদের জন্য উপযোগী। Water Lotus
সুন্দর ত্বক পেতে নয়টি টিপস
১. প্রতিদিন পর্যাপ্ত পানি পান করুনঃ ত্বক ভেতর থেকে হাইড্রেটেড থাকলে ত্বক স্বাভাবিকভাবে নরম ও উজ্জ্বল থাকে।
২. ত্বক পরিষ্কার রাখুনঃ ধুলো, মেকআপ এবং তেলের অতিরিক্ত জমা ত্বককে ফ্যাকাশে করে। দিনে দুইবার মুখ ধোয়া খুব জরুরি।
৩. সানস্ক্রিন ব্যবহার করুনঃ রোদ থেকে ত্বককে সুরক্ষিত রাখতে SPF যুক্ত ক্রিম ব্যবহার করুন। সূর্যের অতিরিক্ত আলো ত্বককে রুক্ষ ও কালচে করতে পারে।
৪. প্রাকৃতিক ফেসপ্যাক ব্যবহার করুনঃ বেসন, দই, মধু, হলুদ, অ্যালোভেরা জেল ইত্যাদি ত্বককে উজ্জ্বল ও নরম রাখতে সাহায্য করে।
৫. সঠিক ঘুম নিশ্চিত করুনঃ পর্যাপ্ত ঘুম (৭–৮ ঘণ্টা) ত্বকের পুনর্গঠন এবং উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ।
৬. সুষম ও স্বাস্থ্যকর খাদ্য খানঃ ফল, শাকসবজি, বাদাম এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের জন্য অপরিহার্য।
৭. ত্বককে আর্দ্র রাখুনঃ হালকা ময়েশ্চারাইজার বা নারকেল তেল ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখে।
৮. ত্বকে স্ক্রাব করুন সপ্তাহে ১–২ বারঃ মৃত কোষ দূর করার জন্য এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখার জন্য হালকা স্ক্রাব ব্যবহার করা যেতে পারে।
ত্বক সুন্দর করার ৫ টি অভ্যাস
ত্বক সুন্দর রাখতে নিয়মিত মুখ পরিষ্কার রাখা সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। ধুলোবালি, তেল এবং মেকআপের কারণে ত্বকে দাগ ও ফোলাভাব দেখা দিতে পারে। তাই সকালে এবং রাতে মুখ ধোয়া উচিত, যা ত্বককে সতেজ এবং উজ্জ্বল রাখে।ত্বককে ভেতর থেকে হাইড্রেটেড রাখা অপরিহার্য। দিনে অন্তত ৬–৮ গ্লাস পানি পান করলে ত্বক প্রাকৃতিকভাবে নরম ও উজ্জ্বল থাকে। প্রচুর পানি ত্বকের শুকনো ভাব দূর করে এবং ফ্যাকাশে ভাব কমায়।
আরো পড়ুনঃ
জলপাই খাওয়ার উপকারিতা ও অপকারিতা
সুষম এবং পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে। ফল, শাকসবজি, বাদাম এবং প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের পুষ্টি যোগায়। বিশেষ করে ভিটামিন সি, ই এবং জিঙ্ক সমৃদ্ধ খাবার ত্বককে উজ্জ্বল ও সতেজ রাখতে সহায়ক।পর্যাপ্ত ঘুমও ত্বকের উজ্জ্বলতার জন্য অপরিহার্য। দিনে ৭–৮ ঘণ্টা ঘুম ত্বকের পুনর্গঠন এবং সতেজতা বজায় রাখে।
ত্বকের সৌন্দর্য বাড়াতে যেসব খাবার খাবেন
ত্বক সুন্দর ও উজ্জ্বল রাখতে শুধু বাহ্যিক যত্নই নয়, অভ্যন্তরীণ পুষ্টিও গুরুত্বপূর্ণ। প্রথমেই ফল ও শাকসবজি অত্যন্ত উপকারী। বিশেষ করে তাজা ফল যেমন কমলা, স্ট্রবেরি, কিউই এবং পাপায়া ভিটামিন সি সমৃদ্ধ, যা ত্বকের কোলাজেন উৎপাদন বাড়ায় এবং ত্বককে উজ্জ্বল রাখে। গাজর, কুমড়া ও টমেটো beta-carotene ও antioxidants সমৃদ্ধ, যা ত্বককে ফ্রি রেডিকেল থেকে রক্ষা করে এবং ফোলাভাব কমায়। চেহারা সৌন্দর্য বৃদ্ধির উপায় এর মধ্যে এগুলো জানা খুব জরুরী।বাদাম ও বীজ যেমন বাদাম, কাঠবাদাম, চিয়া বা ফ্ল্যাক্সসিডে প্রয়োজনীয় ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, যা ত্বককে নরম ও মসৃণ রাখে।
এছাড়া দই, দুধ ও অন্যান্য প্রোবায়োটিক সমৃদ্ধ খাবার ত্বকের স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল ভারসাম্য বজায় রাখতে সাহায্য করে এবং পিম্পল বা ব্রণ কমাতে কার্যকর।প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যেমন মাছ, ডিম এবং লেগুমস ত্বকের কোষ গঠন ও পুনর্গঠনকে শক্তিশালী করে। এরা ত্বকের পেশী ও নরম টিস্যু মজবুত রাখে এবং ত্বককে সুস্থ রাখে। আরও ভালো ফলাফলের জন্য পর্যাপ্ত পানি পান করা এবং স্বাস্থ্যকর তেল যেমন অলিভ অয়েল, নারকেল তেল বা অ্যাভোকাডো তেল নিয়মিত খাদ্যতালিকায় রাখা উচিত।নিয়মিত এই ধরনের খাবার খেলে ত্বক হবে উজ্জ্বল, মসৃণ এবং স্বাস্থ্যবান। ত্বকের জন্য খাদ্যকে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের মূল চাবিকাঠি বলা যায়।


অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url